শনিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৯

মানবতার বাতিঘর




দুটি বিশেষ কবিতা


                                                                              
১)
উত্তরণ

কালো থেকে আনে আলো
মন্দ থেকেই ফুলের সুগন্ধ ,
উড়ায় পরিবর্তনের পাখি
আকাশে দুচোখ ভরে চেয়ে থাকি।


পরিবর্তনের পাখিরা উড়ে
জাগবার সুরে,
দিন রাতের তফাৎ চোখে লাগে
অপয়া বঞ্চিতরা জাগে,

ছড়ায় আলোর বিচ্ছুরণ
দ্যাখো অবাক উত্তরণ
আঁধারের একটি দীপ অঞ্জন ।


























২)
 মানবতার বাতিঘর


হারিয়েছে দিশা
আঁধারে নেই কোন আশা ,
অথৈ সাগর
ঈশ্বর!খুঁজি বাতিঘর ।

এ তাড়না সমাজের রাষ্টের সবাই উদগ্রীব
একজন আসবে যেন এমনটাই ছিল ঠিক,
অথৈ গভীর জলের মাঝে জেগে উঠবে সবুজ দ্বীপ
নিকষ কালো আধাঁরে জ্বলে উঠবে প্রদীপ ।


খুঁজতে থাকেন অতঃপর খুঁজে পান
এরপর মেশান সকল উপাদান
এভাবেই চলে নির্মাণ
এভাবেই বিনির্মাণ ।

জীবন্ত যেন প্রতিটি অক্ষর
সমাজ বদলের কারিগর
কীর্তির চেয়ে বৃহৎ অবিনশ্বর
বঞ্চিতের কাছে সমান যিনি ঈশ্বর

অসামান্যের জন্য বড়ই সামান্য বিশেষণ
একজন  দীপ্তিমান দীপাঞ্জন,
মানবতার বাতিঘর কর্মময় সদা চলমান
অসামান্য কালজয়ী সত্ত্বা একজন হাবিবুর রহমান ।


(বাংলাদেশ পুলিশের জীবন্ত কিংবদন্তী ডিআইজি হাবিবুর রহমান স্যার কে উৎসর্গীকৃত)






কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন